এই মুশকিলের সময়ে, সবসময় প্রাণবন্ত ও কৃপাধন্য থাকাটা জরুরি৷ আসন্ন মহাশিবরাত্রির সুবাদে, সদগুরু চান যে যেখানেই থাকুন না কেন তারা যেন আদিযোগীর কৃপা লাভ করতে পারেন। আদিযোগীর কৃপা লাভের এক উপায় হলো এই রুদ্রাক্ষ দীক্ষা, যা বিভিন্ন সরঞ্জাম এবং একটি বিশেষভাবে প্রস্তুত করা সাধনার ব্যবহার করে আরও সচেতন হয়ে ওঠার এক শক্তিশালী উপায়। আপনার দেহ, মন এবং শক্তিকে শিবের আনন্দাশ্রু সিক্ত করার এক সুযোগ এই রুদ্রাক্ষ দীক্ষা।
আপনি অনলাইনে রেজিস্টার করতে পারেন এই লিঙ্কের মাধ্যমে এখানে https://mahashivarathri.org/en/rudraksha-diksha
আমরা হোয়াটসঅ্যাপ এবং মিসড-কল এ বার্তা পৌছানোর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করার পদ্ধতিটি চালু করতে চলেছি। এই বিষয়ে শীঘ্রই আরও তথ্য এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানানো হবে৷ আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনদের সাথেও রুদ্রাক্ষ দীক্ষা শেয়ার করতে পারেন।
না। রুদ্রাক্ষ দীক্ষা বিনামূল্যে প্রদান করা হচ্ছে । এটি আপনার বাড়ি অবধিও বিনামূল্যেই পৌঁছোনো হবে। আদিযোগীর কৃপালাভের এক সাধন হিসাবে সদগুরু এটিকে অর্পণ করছেন।
বিশেষভাবে প্রাণ প্রতিষ্ঠিত দশ লক্ষেরও বেশি রুদ্রাক্ষ প্রস্তুত করা হচ্ছে সারা বিশ্বজুড়ে বিনামূল্যে বিতরণের জন্য। এর সাথে থাকছে আরো নানা সামগ্রী যা একজন সাধককে তাঁর সাধনায় সহায়তা করবে।
আপনাকে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে নিজের সাধ্যমত অনুদান করে রুদ্রাক্ষ দীক্ষার মাধ্যমে সবার জীবনে অন্তত এক বিন্দু আধ্যাত্মিকতা অর্পণ করতে সাহায্য করার জন্য।
আপনার নিজের রুদ্রাক্ষ দীক্ষার জন্য কেবল একটি রুদ্রাক্ষই আপনার প্রয়োজন। এছাড়া,আপনি নিজের বন্ধুবান্ধব বা পরিবার-পরিজনদের দিতে চাইলে একটি মোবাইল নম্বর দিয়ে সর্বোচ্চ ৩টি অবধি রুদ্রাক্ষের জন্য আপনি রেজিস্টার করতে পারেন।
নিশ্চয়ই। রুদ্রাক্ষ দীক্ষা গ্রহণ করার এই সম্ভাবনাটি আপনার যতজন ইচ্ছা ততজনকে প্রদান করে তাঁদের জীবনে এক বিন্দু আধ্যাত্মিকতা নিয়ে আসতে পারেন।
আপনি রুদ্রাক্ষ সেবার জন্য রেজিস্টার করতে পারেন।রুদ্রাক্ষ সেবা হলো সবাইকে রুদ্রাক্ষ দীক্ষা প্রদান করার এক সুযোগ।এই বিষয়ে শীঘ্রই আরও তথ্য এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানানো হবে৷
রুদ্রাক্ষ দীক্ষার বিশদ তথ্য আপনি নিজের বন্ধুবান্ধব ও পরিবার-পরিজনদের সাথে হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক বা ট্যুইটারের মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন
হ্যাঁ। এই প্রথমবার সদগুরু রুদ্রাক্ষ দীক্ষা গ্রহণ করার এই সম্ভাবনাটি উন্মুক্ত করেছেন। এই দীক্ষারই অঙ্গ হিসেবে রুদ্রাক্ষের সাথে বিভূতি,অভয় সূত্র ও আদিযোগীর একটি ছবিও আপনি গ্রহণ করবেন।
না। বর্তমানে আন্তর্জাতিক ডাক ব্যবস্থার কিছু সীমাবদ্ধতা থাকায় কেবল ভারতের মধ্যেই রুদ্রাক্ষ দীক্ষা উপলব্ধ।
রুদ্রাক্ষ দীক্ষার বাক্সটি মহাশিবরাত্রি ২০২১ (১১ই মার্চ)' এর ৪ থেকে ৮ সপ্তাহ পরে অর্পণ করা হবে।কিছু কিছু জায়গায় পৌঁছোতে একটু দেরী হতে পারে যেমন কোনো প্রত্যন্ত অঞ্চল বা এমন অঞ্চল যেখানে ক্যুরিয়ার সার্ভিস স্থানীয়ভাবে জিনিসপত্র পৌঁছে দেয় না বরং অংশীদারী কোনো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে জিনিস পৌঁছোয়।
হ্যাঁ। বাক্সটি এখান থেকে রওনা হওয়ার সাথে সাথেই আপনি একটি এসএমএস পেয়ে যাবেন। তারপরে,আপনি নিজের রুদ্রাক্ষ দীক্ষা বাক্সটির খবরাখবর করতে পারেন এই লিঙ্কের মাধ্যমে
যাঁরা ভারতে আছেন তাঁরা রুদ্রাক্ষ দীক্ষায় রেজিস্ট্রেশন বা রুদ্রাক্ষ দীক্ষা বাক্সটি প্রেরণ সংক্রান্ত কোনো সমস্যা হলে আমাদের সাথে rudraksh.diksha@ishafoundation.org এই ইমেলের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন।
অনুদান সংক্রান্ত কোনো জিজ্ঞাস্য থাকলে আপনি তা Rudrakshdiksha.payment@ishafoundation.org এখানে লিখতে পারেন।
সমস্ত অর্পণগুলি প্রেরণের পূর্বে বারংবার খতিয়ে দেখা হবে। তাও যদি যাওয়ার পথে অসাবধানতাবশত: রুদ্রাক্ষে কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে দয়া করে সেটিকে ব্যবহার করবেন না।অনুগ্রহ করে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
আপনার রুদ্রাক্ষ বাক্সটি যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে,অনুগ্রহ করে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন,আমরা আপনাকে সাহায্য করবো।কোনো কারণে আপনি যদি এটা ফেরত দিতে চান বা ব্যবহার না করতে চান,অনুগ্রহ করে আমাদের ফেরত পাঠিয়ে দেবেন।
যাঁরা ভারতে আছেন তাঁরা রুদ্রাক্ষ দীক্ষায় রেজিস্ট্রেশন বা রুদ্রাক্ষ দীক্ষা বাক্সটি প্রেরণ সংক্রান্ত কোনো সমস্যা হলে rudraksh.diksha@ishafoundation.org এই মেইলের মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
হ্যাঁ,পারেন।আপনি এটা অন্যান্য রুদ্রাক্ষের সাথে পরতে পারেন।
আগের বছরগুলিতে যেই রুদ্রাক্ষগুলি গ্রহণ করেছেন সেগুলি আদিযোগী নির্দিষ্ট কিছু সময় যাবৎ পরিধান করে থাকতেন।
রুদ্রাক্ষ দীক্ষার অংশ স্বরূপ যেই রুদ্রাক্ষগুলি পাঠানো হবে সেগুলি সদগুরু দ্বারা মহাশিবরাত্রির রাত্রে বিশেষভাবে প্রাণ প্রতিষ্ঠিত করা হবে।
রুদ্রাক্ষ হলো একটি গাছের শুকনো বীজ, উদ্ভিদবিদ্যার পরিভাষায় একে বলা হয় ইলাইওকারপাস গ্যানিট্রাস।এই উদ্ভিদগুলি অধিকাংশ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নির্বাচিত কিছু জায়গা ও প্রধানত ভারতীয় উপমহাদেশের হিমালয় পর্বতমালার উত্তরভাগেই জন্মায়। রুদ্রাক্ষ শব্দটির আক্ষরিক অর্থ হল "শিবের আনন্দাশ্রু"।
শারীরিক ও মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখতে রুদ্রাক্ষ খুবই সহায়তা করে। রুদ্রাক্ষ রক্তচাপ কমাতে, স্নায়ু শান্ত করতে এবং ত্বকের স্বাস্থ্যে উন্নতি ঘটাতেও সাহায্য করে থাকে। অন্তর্দৃষ্টি বৃদ্ধি, ধ্যানে সহায়তা, দেহজ্যোতির পরিশুদ্ধিকরণ ও নানা কুপ্রভাবের বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান সহ কিছু সূক্ষ্ম উপকারিতা রুদ্রাক্ষের আছে বলে মনে করা হয়।
এখান থেকে প্রদান করা রুদ্রাক্ষ_ বয়স, লিঙ্গ, শারীরিক অবস্থা, সংস্কৃতি, জাতি, ভৌগোলিক ও ধর্মীয় পটভূমি নির্বিশেষে যে কেউ জীবনের যে কোনো পর্যায়ে পরতে পারেন। শিশু, ছাত্রছাত্রী ও বয়স্করা পরলে বিশেষভাবে উপকারিতা পাবেন।
রুদ্রাক্ষ সবসময় গলাতেই পরা উচিত।
আপনি যদি ঠান্ডা জলে স্নান করেন আর কোনো রাসায়নিক সাবান না ব্যবহার করে থাকেন তাহলে রুদ্রাক্ষের ওপর জল পরে সেই জল আপনার শরীরে পরলে খুব ভালো হয়। কিন্তু আপনি যদি রাসায়নিক সাবান আর গরম জল ব্যবহার করে থাকেন এটা ভঙ্গুর হয়ে গিয়ে কিছুদিন পরে চির খেয়ে যাবে, তাই এরকম সময়ে এটা পরা এড়িয়ে চলাই ভালো। স্নানের সময় অনুগ্রহ করে রুদ্রাক্ষটিকে একটি কাপড়ের ওপরে রাখুন।
হ্যাঁ। রুদ্রাক্ষ সবাই সবসময় পরে থাকতে পারেন।
কোনো কারণে যদি এমন হয় যে আপনি রুদ্রাক্ষটি পরতে পারছেন না, তখন এটিকে কোনো প্রাকৃতিক কাপড়ে যেমন সুতি বা সিল্কের কাপড়ে মুড়ে নিরাপদে রাখতে হবে। অনুগ্রহ করে এটিকে কোনো ধাতুর পাত্রে রাখবেন না।
রুদ্রাক্ষটি পরার আগে সেটিকে পরার উপযোগী করে নেওয়া জরুরি। নতুন রুদ্রাক্ষটিকে (পরার উপযোগী করতে) সেটিকে ২৪ ঘণ্টা ঘৃত বা ঘি- তে ডুবিয়ে তারপরে আবার ২৪ ঘণ্টা কাঁচা দুধে ভিজিয়ে রাখুন। জল দিয়ে ধুয়ে ফেলে পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুছে নিন। সাবান বা পরিষ্কার করার রাসায়নিক কোনো উপাদান দিয়ে ধোবেন না। এটি প্রতি ছ'মাস অন্তর একবার অবশ্যই করবেন।
তামা হলো এমন এক ধাতু যা নির্দিষ্ট এক শক্তি সৃষ্টি করে এবং ধ্যানে সহায়তা করতে পারে। শরীরের সংস্পর্শে তামা এনে শরীরের শক্তিতন্ত্রকে আরো শক্তিশালী ও সুস্থির করা যায়।
আপনি যদি রুদ্রাক্ষের কোনো দিকে গিঁট দিয়ে থাকেন, খেয়াল করবেন খুব কষে যাতে গিঁটটা না পরে কারণ এটা রুদ্রাক্ষের ভিতরটা ফাটিয়ে দিতে পারে। যদি রুদ্রাক্ষের ভেতরটায় ফাটল ধরে থাকে তবে সেই রুদ্রাক্ষ পরা উচিত নয়। এছাড়াও অন্য সময়েও খেয়াল রাখবেন যাতে রুদ্রাক্ষটিতে অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ না হয়।
https://isha.sadhguru.org/in/en/wisdom/article/the-significance-of-rudraksha
বিভূতি বা পবিত্র ভস্ম শিবের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত,যাঁকে প্রায়শই আপাদমস্তক ছাইভস্ম মাখা রূপে বর্ণনা করা হয়,যা জীবনের নশ্বর বা মরণশীল প্রকৃতির প্রতীক। আধ্যাত্মিক প্রক্রিয়ার ভিত্তিই হল এই নশ্বরতাকে উপলব্ধি করা; বিভূতি এই কথাটাই অনবরত মনে করাতে থাকে। ভারতীয় সংস্কৃতিতে, একজন সাধকের জন্য এটা একটা শক্তিশালী সাধনরূপে ব্যবহৃত হয়ে থাকে কেননা বিভূতি যথাযথভাবে প্রস্তুত করা হয়ে থাকলে ও তা শরীরে যথাযথ প্রয়োগ করলে এটি গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়ে তোলার ক্ষমতা রাখে। পাশাপাশি, শক্তি প্রেরণের ক্ষেত্রেও বিভূতি অসামান্য এক মাধ্যম রূপে আচরণ করে।
পরম্পরাগতভাবে, যোগীরা শ্মশানের ছাই মাখতেন তবে বিভূতি গোবর বা ধানের তুষের অগ্নিসংযোগ প্রসূত ভস্মও হতে পারে।
ঈশা বিভূতি ধ্যানলিঙ্গের শক্তি আত্মভূত করেছে যেখানে এটিকে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করার জন্য নির্দিষ্ট সময় ধরে রাখা ছিল।
পরম্পরাগতভাবে, অনামিকা ও বুড়ো আঙুল দিয়ে বিভূতি নিয়ে শরীরের নানা বিন্দুস্থলে লাগানো হয় : ভুরুর মাঝখানে যা অজ্ঞ চক্র বলে পরিচিত; কণ্ঠগহ্বরে যা বিশুদ্ধি চক্র বলে পরিচিত; আর বুকের মধ্যস্থলে যেখানে পাঁজরের খাঁচা মিলিত হচ্ছে যা অনাহত চক্র বলে পরিচিত।
(বোধের)স্বচ্ছতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে অজ্ঞচক্রে বিভূতি লাগানো হয়; আপনার অস্তিত্বের ধরণে নির্দিষ্ট এক ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করতে বিশুদ্ধিতে বিভূতি লাগানো হয় আর আপনার জীবনে ভালোবাসা ও ভক্তির এক মাত্রা যোগ করতে অনাহত'তে বিভূতি লাগানো হয়।
অভয় সূত্র হল বিশেষভাবে প্রাণ প্রতিষ্ঠিত একটি সূত্র যা হাতের কবজিতে পরতে হয়।"অভয়" শব্দের আক্ষরিক অর্থ হল "ভয়হীন" আর এই সূত্রটি ভয় কাটিয়ে লক্ষ্য পূরণ করতে সহায়তা করে।
অভয় সূত্রটি সুতির সুতো দিতে তৈরি।
মহিলারা তাঁদের বাম কবজিতে অভয় সূত্রটি পরবেন এবং পুরুষরা তাঁদের ডান কবজিতে অভয় সূত্রটি পরবেন। অন্ততপক্ষে ৪০ দিন যাবৎ অভয় সূত্রটি অবশ্যই পরে থাকতে হবে। সূত্রটি অপসারণের জন্য আপনি সূত্রটি খুলে দিতে পারেন বা পুড়িয়ে দিতে পারেন (অনুগ্রহ করে কাটবেন না) তারপরে এটিকে ভিজে মাটিতে পুঁতে দিতে বা পুড়িয়ে ফেলে সেই ছাইটি আপনার বিশুদ্ধি (কণ্ঠগহ্বর) থেকে অনাহত (বক্ষ পাঁজরের ঠিক নিচে) অবধি মেখে নিতে পারেন।
https://isha.sadhguru.org/in/en/wisdom/article/sutra-more-than-a-thread
আদিযোগীর গুরুত্ব এটাই যে তিনি মানব সচেতনতা বিবর্তিত করার পদ্ধতি প্রদান করেছিলেন যা সবসময়েই প্রাসঙ্গিক।" - সদগুরু
১৫,০০০ বছরেরও আগে এমনকি সমস্ত ধর্মের সূত্রপাতেরও আগে আদিযোগী তথা প্রথম যোগী তাঁর সাতজন শিষ্য তথা সপ্ত ঋষিকে যোগ বিজ্ঞান প্রেরণ করেছিলেন। তিনি ১১২টি পথের হদিশ দিয়েছিলেন যার মাধ্যমে মানুষ নিজেদের সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে পরম সম্ভাবনায় উপনীত হতে পারে। আদিযোগী প্রদান করেছিলেন আত্ম রূপান্তরণের সরঞ্জাম সমূহ কেননা সারা বিশ্বকে রূপান্তরিত করার একমাত্র পথই হলো স্বতন্ত্র ব্যাক্তি রূপান্তরণ। মানুষের কল্যাণ ও মুক্তির জন্য তাঁর মূল বার্তা হল "অন্তর্মুখী হওয়াই একমাত্র উপায়"।
আদিযোগী হাজার হাজার বছর আগে মনুষ্যজাতিকে যে (আত্ম) রূপান্তরের সরঞ্জাম প্রদান করেছিলেন, আজকের দিনে তা কেবল প্রাসঙ্গিকই নয় বরং অত্যন্ত আবশ্যক। ঈশা যোগ কেন্দ্রে ১১২ ফুট উঁচু আদিযোগীর মুখমণ্ডলটি এই কথাটি স্মরণ করাতেই অনুস্মারক ও অনুপ্রেরণা স্বরূপ অবস্থান করছে।